বাংলা জোকস - DBS

DBS

দেশ-বিদেশ সংবাদ(Desh-Bidesh Sangbad)

শিরোনাম

Home Top Ad

Post Top Ad

বাংলা জোকস

বাংলা জোকস পড়ুন। হাসি খুসি থাকুন সারাক্ষণ। 

০১.
ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে? টিচার বললেন, তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা? পিচ্চি বললো, চল্লিশ। টিচার বললেন, হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।
পিচ্চি এবার বললো, আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে? টিচার বললেন, তোমার আপুর বয়স কত সোনা? পিচ্চি বললো, আঠারো। টিচার বললেন, হ্যাঁ, তোমার আপু
প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।
পিচ্চি এবার বললো, আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো? টিচার হেসে বললেন, তোমার বয়স কত সোনা? পিচ্চি বললো, আট। টিচার বললেন, না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।
০২.
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন। ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন। প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত? রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়। আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত? এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪। প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।
রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি। প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন। ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি? রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে। ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও। রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।
ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি? রাজু লাজে হাসে। ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু। রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়। প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে। রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.
ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে? রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।
ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়- এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা । কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.
ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে। রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.
ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে। রাজুর জবাব–ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।
ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়। রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।
শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।
০৩.
এক পাগলের অভ্যাস ছিল গুলতি দিয়ে যে কোন কাঁচের জানালা ভাঙ্গার । তাকে ধরে মানসিক চিকিৎসালয়ে নিয়ে আসা হল । এক বছর চিকিৎসার পর ডাক্তারের ধারনা হল রোগ মুক্তি হয়েছে, তাকে ছেড়ে দেয়া যায় । ছাড়বার আগে শেষ পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তারের চেম্বারে তাকে ডাকা হল ।
ডাক্তার : স্যার , আমাদের ধারনা আপনি সম্পূর্ন আরোগ্য হয়েছেন । তাই আপনাকে ছেড়ে দেয়া হবে । এবার আপনি বলুন এখান থেকে ছেড়ে দেয়ার পর আপনি কি করবেন ?
পাগল : আমি ! সত্যি বলব ?
ডাক্তার : বলুন ।
পাগল : প্রথমে ভালো একটা স্যুট কিনব । তারপর সেটা পরে আমি তাজমহল হোটেলে যাবো ডিনার খেতে ।
ডাক্তার : গুড, নর্মাল ব্যাপার, তারপর ?
পাগল : তারপর সেখানে সুন্দরী এক সোসাইটি গার্লকে বলব যে, মে আই হ্যাভ এ ড্যান্স উইথ ইউ ?
ডাক্তার : গুড, নর্মাল, তারপর ? পাগল : তারপর তাকে ডিনার খাওয়াবো । মদ খাওয়াবো । ডাক্তার : ঠিক আছে, তারপর ?
পাগল : তারপর তাকে হোটেলের একটা রুমে নিয়ে আসব । নীল আলো জ্বালিয়ে দেবো । স্লো মিউজিক চালিয়ে দেব ।
ডাক্তার : নর্মাল সবকিছু, তারপর ?
পাগল : তারপর ধীরে ধীরে শাড়ী খুলব, ব্লাউজ খুলব , ব্রা খুলব, পেটিকোটটা খুলে ধীরে ধীরে নামিয়ে আনব পা থেকে ।
ডাক্তার : নাথিং রং, তারপর ?
পাগল : এবার মেয়েটির শরীরে বাকী আছে তার আন্ডারওয়ার । এখন ধীরে ধীরে সেই আন্ডারওয়ারটি খুলে নেব আমি ।
ডাক্তার : তারপর ?
পাগল : তারপর আন্ডারওয়ার থেকে ইলাস্টিকের দড়িটা খুলে নেব আমি । এই ইলস্টিক দিয়ে নতুন গুলতি বানাবো । আর সেই গুলতি দিয়ে শহরের যত কাঁচের জানালা আছে সব ভেঙ্গ চুরমার করে দিব আমি ।
ডাক্তার : নিয়ে যাও পেসেন্টকে । বন্ধ করে রাখ ওকে । হি ইজ এজ সিক এজ বিফোর । নো ইমপ্রুভমেন্ট ।
০৪.
বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না। রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন – এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে। ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন। মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু। এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন। উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?
০৫.
পাভেল খুব তোতলায়। এমনটা ছোটবেলায় হতো না, এখন কেন হচ্ছে জানার জন্যে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করলো সে। ডাক্তার প্রথমে নাক-কান-গলার বিভিন্ন টেস্ট দিলেন।যথাসময়ে রিপোর্ট হাতে এল,কিন্তু রিপোর্ট ডাক্তার এমন কিছু পেলেন না যার কারণে পাভেল এর এই হঠাৎ তোতলামি দেখা দিতে পারে।অবশেষে ডাক্তার তাকে থরো চেকআপ এর সিদ্ধান্ত নিলেন।এবং তাকে আপাদমস্তক পরীক্ষা-নীরিক্ষা করে কারণটা খুঁজে পেলেন ডাক্তার।
তিনি পাভেলকে জানালেন, দেখুন মিস্টার পাভেল, আপনার দেহের বিশেষ প্রত্যঙ্গটি অত্যন্ত দীর্ঘ।সেটির ওজনে আপনার ভোকাল কর্ডে টান পড়েছে।প্রত্যঙ্গটি কেটে খানিকটা ছোট করা হলে সম্ভবত আপনার তোতলামি সেরে যাবে।আপনি রাজি হলে এখন যা আছে, তার অর্ধেকে আমি আপনাকে নামিয়ে আনতে পারি।তবে যে অর্ধেক সরিয়ে ফেলা হবে, সেটি কিন্তু আপনাকে হস্তান্তর করা হবে না।আপনি কি রাজি?
কী আর করা, পাভেল রাজি হলো।অপারেশন সফল হওয়ার পর তার তোতলামি একেবারেই সেরে গেলো। কিন্তু পাভেলের বান্ধবী টিনা সব জানতে পেরে ভীষণ চটে গেলো।সে হুমকি দিলো, তোতলামি নিয়ে তার কোন আপত্তি নেই, কিন্তু অর্ধেক যদি সে ফেরত না নিয়ে আসে, এ সম্পর্ক সে রাখবে না। মাসখানেক টিনাকে বোঝানোর চেষ্টা করে বিফল হয়ে শেষে পাভেল আবার গেলো ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারসাহেব, আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন- আব্দার জানালো পাভেল , তারপর বর্তমান পরিস্থিতি ডাক্তারকে বুঝিয়ে বললো। কিন্তু ডাক্তার কোন জবাব দিলেন না, ভাবুক চোখে তাকিয়ে রইলেন তার দিকে। পাভেল চটে গেলো। : কী হলো, কথা শুনতে পাচ্ছেন না আমার? আমার অর্ধেক আমাকে ফিরিয়ে দিন।
ডাক্তারও চটে গিয়ে বললেন, প-প-প-পারবো না। য-য-য-যান, ভ-ভ-ভাগেন এখান থেকে।
০৬.
রোকেয়া হলের সামনে অনেক আগে এক পাগল থাকতো। মেয়েরা যখন হলের সামনে দিয়ে যেত তখন সে তার লুঙ্গীটা একটু তুলে বলতো, আপা দেখবেন? আর মেয়েরা লজ্জা পেয়ে চলে যেত। একদিন এক সাহসীকে মেয়েকে পাগলটি একই কথা বললে, মেয়েটি সাহস করে বলে উঠলো হে দেখবো দেখান কি দেখাবেন, তখন পাগল লজ্জা পেয়ে চলে গেল তারপর থেকে পাগলটি আর রোকেয়া হলের সানে আসেনি।
০৭.
একটি  গাভির সামনে দিয়ে একটি বিড়াল হেটে যাচ্ছিল।
গাভি: ইস! যেই না পুচকে ছোড়া, আবার গোফ রেখেছে, শরম করে না?
বিড়াল: এতো বড় ধাড়ী মেয়ে, ব্রেসিয়ার পরে না, শরম করে না?
০৮.
ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |
০৯.
এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে, : আমার যা কিছু আছে সব তোমার।
প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে, : তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না?
১০.
: কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে? : আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম। : কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি? : না ইয়ে মানে…ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো…

একটা জোকস ফাও —
প্রেমিক : বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে?
প্রেমিকা : আদম আর ইভ।
প্রেমিক : গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো?
প্রেমিকা : এটা বেশ শক্ত।
প্রেমিক : ভেরি গুড; এটাও পেরেছ।
===========================================================

ভালো থাকুন।



১)  
বৌঃ- দেখো, পাশের বাড়ির রায়বাবু একটা ৫০ ইঞ্চির টিভি কিনেছে, তুমি ও একটা কিনে আনো না... স্বামীঃ- প্রিয়তমা, যার কাছে তোমার মতো সুন্দরী বৌ আছে সে কেন ফালতু টিভি দেখে সময় নষ্ট         করবে ! ! 
বৌঃ- ওহ, তুমি না ........... যাই, তোমার জন্যে জলখাবার নিয়ে আসি..

২)
বৌ:- হ্যাঁ গো, তুমি আমার জন্মদিন কি করে ভুলে গেলে ? ? 
স্বামী :- কি করে তোমার জন্মদিন মনে রাখি, তোমাকে দেখে মনেই হয় না, তোমার এত বয়স বেড়ে গেছে !... 
বৌ:- সত্যি ? যাই, একটু স্পেশাল চা করে আনি...
৩)
স্বামী স্ত্রী তে ঝগড়া চলেছে ..... 
বৌ:- আমি পুরো ঘর সামলাই, রান্নাঘর সামলাই, বাচ্চাদের সামলাই.. তুমি কি করো ? 
স্বামী :- আমি নিজেকে সামলাই, তোমার নেশা ধরানো চোখ দু'টো দেখে ..... 
বৌ:- (লাজুক চোখে ) তুমি না!  উপদেশ: মিথ্যে বলুন, সুখী হবেন

৪)
শিক্ষকঃ বলতো বল্টু মেয়েদের লজ্জা বেশি না, ছেলেদের বেশি..?
বল্টুঃ ছেলেদের।
শিক্ষকঃ কিভাবে..?
বল্টুঃ স্যার, সব ফিল্মে মেয়েরা হাফ প্যান্ট পরে আর ছেলেরা পরে ফুল প্যান্ট।
শিক্ষকঃ হারামজাদা দাড়া শয়তান। 😝😝😝😝😝

৫)
শিক্ষকঃ বলতো বল্টু তুমি বড় না তোমার বাবা বড়..? 
বল্টুঃ আমি স্যার। 
শিক্ষকঃ কিভাবে..? 
বল্টুঃ স্যার, আমি এখন আর আমার মায়ের সাথে ঘুমাই না, কিন্তু বাবা এখনও মায়ের সাথে ঘুমায়।  
😆😆😆😆😆

৬)
শিক্ষকঃ বলতো বল্টু , আকবর জন্মেছিলেন কবে..? 
বল্টুঃ স্যার, এটা তো বইয়ে নেই।
 শিক্ষকঃ কে বলেছে বইয়ে নেই। এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে ১৫৪২-১৬০৫. 
বল্টুঃ ও! ওটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ..? আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তোবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন..? 😛😂 😜

৭)
শিক্ষক : "কেলিনু শৈবালে ভুলি কমল কানন" - এই লাইনটির অর্থ কি? 
ছাত্র: দোষটা কমল আর কাননের ছিলো কিন্তু আমি ভুল করে শৈবালকে কেলিয়ে দিয়েছি।

৮)
মরভূমির রচনা ক্লাসে ভূগোল পরীক্ষা চলছে। প্রশ্ন এসেছে- "থর মরুভূমি সম্পর্কে যা জানো লেখো।" একটি ছেলে উত্তর লিখছে- "থর মরুভূমি পৃথিবীর সব থেকে বড় মরুভূমি। পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক জায়গা জুড়ে রয়েছে রাজস্থানের এই মরুভূমি। এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিশাল। শুনেছি এই মরুভূমির বালির ওপর দিয়েই ঘোড়ায় চড়ে রানা প্রতাপ মোঘল সম্রাট আকবরের সাথে যুদ্ধ করতে যেতেন। গোটা মরুভূমিটাই পুরোপুরিভাবে বালিতে ভর্তি। যেদিকেই যাও সেদিকেই শুধু বালি আর বালি। দু পা এগোলেও বালি, দু পা পিছোলেও বালি। চারিদিক শুধু বালি আর বালি। এতই বালি যে এদের সম্বন্ধে কিছু লেখাই যায় না। পূর্বে বালি, পশ্চিমে বালি, উত্তরে বালি, দক্ষিণে বালি। এমনকি ঈশান, অগ্নি, নৈঋত, বায়ু, ঊর্দ্ধ, অধঃ- পৃথিবীর দশদিকেই শুধু বালি আর বালি। বামে বালি, ডাইনে বালি, সম্মুখে বালি, পশ্চাতে বালি। শয়নে, স্বপনে, নিদ্রায়, জাগরণে যেখানেই থাকো সেখানেই শুধু বালি। এই বালি নিযে আর কত লিখবো। পাতার পর পাতা ভরলেও শেষ হবে না। সকালে বালি, দুপুরে বালি, বিকেলে বালি, রাত্তিরে বালি। মুহুর্তে বালি, সেকেন্ডে বালি, মিনিটে বালি, ঘণ্টায় বালি। শুধু বালি আর বালি। যেখানেই হাঁটছি সেখানেই শুধু বালি। এই বালির ওপর দিয়ে বিশাল বিশাল মরুভূমির জাহাজগুলো মানে উটগুলো থপ থপ করে হেঁটে চলেছে। কত মানুষ যে উটে চড়ে বালির ওপর দিয়ে চলে যাচ্ছে সে কি বলবো। সে দৃশ্য না দেখলে বোঝা যায় না। কার ওপর দিযে চলেছি? সেই বালি। অতি দূরে মরীচিকা দেখে আমরা সেই দিকে ছুটে যাচ্ছি এক মুঠো জলের আশায়। ছোটাচ্ছে কে? সেই বালি। রাতে চাঁদের স্নিগ্ধ আলোয় সেই বালি যেন সাদা মুক্তোর মতন ছড়িয়ে পড়েছ। কত যুবক-যুবতী সেই আলোয় বালির ওপর বসে একে অপরের মনের কথা বলছে। মনে হচ্ছে যেন এক রূপকথায় ভরা বালির দেশে আমরা বিচরণ করছি। এত রাশি রাশি মিহি মিহি সেই বালি। ঐতিহাসিক এবং ভৌগোলিক প্রেক্ষাপটে গোটা থর মরুভূমির এক অনবদ্য ভূমিকা পালন করে চলেছে এই বালি।"

উত্তর পড়ে পরীক্ষক খাতায় একটা বড়সড় শূন্য বসিয়ে বেশ বড় বড় করে লিখে দিলেন- ".....তো র সে গু ড়ে বা লি....."



No comments:

Post a Comment

Post Bottom Ad